কলিউড সেলিব্রিটি এবং লক্ষ লক্ষের প্রিয়তম, কমল হাসান বেশ কিছুদিন ধরে রাজনীতিতে আসার কথা ভাবছেন। এই ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, প্রযোজক, প্লেব্যাক গায়ক এবং গীতিকার যিনি তার কৃতিত্ব, বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন, 1960 সালে শিশু শিল্পী হিসাবে তার চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেছিলেন।
কিভাবে চোল্লা ক্যাকটাস শুকানোর
কমল হাসান তামিল ভাষায় কথাসাহিত্য এবং অ-কথাসাহিত্যের একজন প্রফুল্ল লেখক। 7 নভেম্বর জন্মগ্রহণ করা, কমল একজন সত্যিকারের বৃশ্চিক, খুব কমই দুর্বলতার চিহ্ন দেখান। তার অত্যন্ত পর্যবেক্ষক বৃশ্চিক স্বভাব তাকে সূক্ষ্ম কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিবরণগুলি বেছে নিতে সাহায্য করেছে যা অন্যরা মিস করে, তাকে একটি ভাল অভিনেতা এবং পরিচালক হিসাবে তৈরি করে। তার আত্মবিশ্বাসী এবং চুম্বকীয় ব্যক্তিত্ব সবসময় তার দিকে ভিড় টেনেছে। তার জনপ্রিয়তা এখন রাজনৈতিক দলগুলো ভোটারদের ভিড়ে ঠেলে দিচ্ছে। তার ফ্যান ক্লাবগুলি ইতিমধ্যেই তার প্রথম রাজনৈতিক দলকে গড়ে তোলার জন্য অনুদান থেকে 30০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে।
কমল হাসান এমন বিতর্ক থেকে সরে আসেননি যা কেবল তাঁর চলচ্চিত্র, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নয়, তাঁর রাজনৈতিক মতামতকেও বিঘ্নিত করেছে। একজন সাধারণ প্রতিবাদী বৃশ্চিক, কমল সে যে কি তা নিয়ে গর্ব করে এবং কারো প্রতি তার অবস্থান পরিবর্তন করে না; তার মতামত পরিবর্তন করতে খুব কমই দ্বিধা। একজন মানবতাবাদী হওয়ায় তিনি সামাজিকভাবে প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে বিতর্কে উৎসাহিত করেন। তামিল পত্রিকায় তার সাম্প্রতিক মন্তব্য, আনন্দ বিকটান যে, হিন্দুরা দাবী করতে পারে না যে তাদের মধ্যে চরমপন্থা আর নেই, হর্নেটের বাসা নাড়া দিয়েছে এক ধরনের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব শুরু হয়, বিভিন্ন দল দাবি করে যে জনসাধারণের মধ্যে তার জনপ্রিয়তার কারণে তাকে কেবল কমিউনিস্টদের মুখপাত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
Astroyogi.com- এ ভারতের সেরা জ্যোতিষীদের দ্বারা আপনার রাশিফল চেক করুন। এখনই পরামর্শ করতে এখানে ক্লিক করুন!
কিন্তু, কমল হাসান একজন বুদ্ধিমান মানুষ, যিনি তার প্রশংসিত জনসংখ্যার সুযোগ গ্রহণ করে, কিছু পরিবেশগত এবং রাজনৈতিক বিষয় যা তার নজরে আসছে তা বাড়ি ফিরিয়ে আনতে। এছাড়াও, এম জি রামচন্দ্রন এবং জয়ললিতার মতো কিছু মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা দেখে, যারা চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব হওয়ার জন্য পুঁজি করেছিলেন, কমল হাসানেরও লক্ষ্য ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার।
বৃশ্চিকরা অত্যন্ত উচ্চাভিলাষী এবং তারা যা অর্জন করতে পারে তা অর্জন করতে কঠোর পরিশ্রম করে। শুধু টলিউডে নয়, বলিউডেও সাফল্য অর্জনের পর, 63 বছর বয়সী এই অভিনেতা রাজনীতিতে নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে প্রস্তুত। টলিউড সবসময়ই কোনো না কোনোভাবে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনের একটি প্লাটফর্ম ছিল ... বিশেষ করে 1950 -এর দশকে গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ প্রবর্তনের পর থেকে। (রাজনীতিকদের জন্য গ্রামীণ এলাকা প্রধান ভোট ব্যাংক।)
এই লাইনে কামালের সাফল্য বেশ নিশ্চিত বলে মনে হচ্ছে কারণ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তামিল সিনেমার সুপারম্যান রজনীকান্ত অবশেষে রাজনৈতিক ময়দানে প্রবেশ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
আপনি কি ডগউড বেরি খেতে পারেন
কঠোর পরিশ্রমী বৃশ্চিকের জন্য ২০১ 2017 সালটি ক্যারিয়ার অনুসারে শুভ সময় বলে। তাদের ক্যারিয়ারে একটি বড় পরিবর্তন মনে হচ্ছে 2017 সালের শেষের দিকে। কমল রাজনীতিতে আরও বেশি সময় দিতে তার অভিনয় জীবন ছেড়ে দিতে পারেন, এখন যেহেতু তিনি এতে যোগ দেওয়ার মন ঠিক করেছেন। তার আনন্দিত ভক্তরা ইতিমধ্যে নিজেদেরকে এমন সত্তায় পুনর্গঠিত করেছে যা দলের জন্য দাতব্য এবং স্বেচ্ছাসেবক কাজ করবে।
রাজনীতির ক্যারিয়ার কমল হাসানের বৃশ্চিক ব্যক্তিত্বের সাথে খুব ভালভাবে মিলে যেতে পারে।
